অসম প্রেম
আমি না একা বেরুতে পারি না।
মা বেরুতে দেয় না।
আমার নিজেরও ভয় লাগে।
ও তাই নাকি?
কেন তুমি ছোট নাকি?
এই ! তুমি জান?
গতকালকে না আমি পাশের বাড়িতে
গিয়ে দেখি ----
ও মা কতো পুতুল,
ছোট খরগোশটা উঠান জুড়ে,
নেচে বেড়াচ্ছে।
আমার না খরগোশটাকে,
খুব আদর করতে ইচ্ছে করল।
কিন্তু জানো?
ওরা না আমাকে ধরতেই দিল না।
আমার খুব কান্না পাচ্ছিল।
ও তাই!
ও তাই নাকি?
কেন তুমি ছোট নাকি?
এই ! তুমি জান?
গতকালকে না আমি পাশের বাড়িতে
গিয়ে দেখি ----
ও মা কতো পুতুল,
ছোট খরগোশটা উঠান জুড়ে,
নেচে বেড়াচ্ছে।
আমার না খরগোশটাকে,
খুব আদর করতে ইচ্ছে করল।
কিন্তু জানো?
ওরা না আমাকে ধরতেই দিল না।
আমার খুব কান্না পাচ্ছিল।
ও তাই!
তাহলে তোমার জন্যে একটা খরগোশ কিনে দেই,
গোটা দুয়েক বড় সাইজের পুতুল,
তুমি দিনরাত থরগোশ পতুল নিয়ে খেল,
আর আমি তোমার খেলার গল্প শুনবো।
হ্যাঁ, ঠিক আছে।
সত্যি বলছ!
তুমি আমায় খরগোশ পতুল কিনে দেবে।
কবে কিনে দেবে গো?
বল না? কবে দেবে?
দেব।
ষোড়শ বসন্তে তুমি এখনো পতুল খেলো,
আর আমি পোড়ি ফাগুনের আগুনে,
হৃদয়ের দহন দাউ দাউ জ্বলে,
নিভার তরে ছুটি তোমার কাছে।
কিন্তু, একি!
কি বলো তুমি?
আমি তো বুঝি না কিছু।
আমার না খুব ঘুম পাচ্ছে,
ঘুমাই।
আচ্ছা।
বাই।
কবির নির্ঘূম রাত,
ঘনকালো থেকে আরও অন্ধকার,
আগামীর পথটাও বড় বেশী অনিশ্চিত,
শুধু ভালবাসার বিনিময়ে,
ভালবাসাটাকে আগলে রাখা।
গোটা দুয়েক বড় সাইজের পুতুল,
তুমি দিনরাত থরগোশ পতুল নিয়ে খেল,
আর আমি তোমার খেলার গল্প শুনবো।
হ্যাঁ, ঠিক আছে।
সত্যি বলছ!
তুমি আমায় খরগোশ পতুল কিনে দেবে।
কবে কিনে দেবে গো?
বল না? কবে দেবে?
দেব।
ষোড়শ বসন্তে তুমি এখনো পতুল খেলো,
আর আমি পোড়ি ফাগুনের আগুনে,
হৃদয়ের দহন দাউ দাউ জ্বলে,
নিভার তরে ছুটি তোমার কাছে।
কিন্তু, একি!
কি বলো তুমি?
আমি তো বুঝি না কিছু।
আমার না খুব ঘুম পাচ্ছে,
ঘুমাই।
আচ্ছা।
বাই।
কবির নির্ঘূম রাত,
ঘনকালো থেকে আরও অন্ধকার,
আগামীর পথটাও বড় বেশী অনিশ্চিত,
শুধু ভালবাসার বিনিময়ে,
ভালবাসাটাকে আগলে রাখা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন