এখনই সময় সমৃদ্ধি ও উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাওয়ার
অনেকবার শুনে এসেছি, দশের লাটি একের বঝা। এখনই সময় এক হয়ে কোন কিছু করার। ইতিহাস দেখায়, যদিও উত্তর বঙের আদিবাসিরা কখনই এক হতে পারেনি। এক হতে পারেনি সান্তালরাও। যখনই একতাবন্ধ হওয়ার চেষ্টা করেছে, ঠিক তখনই- তাদের মাঝে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে- ধর্ম, আঞ্চলিকতা ইত্যাদি ইত্যাদি। মাঝ খান থেকে হাত ছাড়া হয়েছে- অনেক সুযোগ। ভেঙ্গে গেছে সামাজিক বন্ধন। ছন্নছাড়া পাখির মত অনেকই ওড়ার চেষ্টা করেছে কিন্তু কিছু ক্ষণ ওড়ার পর ক্লান্ত হয়ে পড়ে গেছে, ডানা হাত পা ভেঙ্গেছে। এই ভাঙ্গন শুধু ব্যক্তি না, সমাজের ভাঙ্গনের রোগে আক্রান্ত হয়ে আজ সমাজ মরণ ব্যাধি ভাইরাসে আক্রান্ত। এ সমাজকে টেনে তলার মত একক শক্তি আজ সমাজে কারো নেই। তাহলে উপায় কি? সমাজ জাতি সত্ত্বা কি বিলীন হয়ে যাবে? এই প্রশ্নের উত্তর হয়ত আগামীতে পাওয়া যাবে, কিন্তু বর্তমানটাকে কি নিয়ে পথ চলা যায় না! যায়। তবে প্রত্যেকে নিজেদের মধ্যে একটু সহনশীলতা নিয়ে আসলে অনেক কিছুই সম্ভব।
বর্তমানে কি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে?
হ্যাঁ দেশ আজ উন্নয়নের জোয়ারা ভাসছে। এই শ্রোতধারায় উত্তরবঙ্গের আদিবাসি সমাজ কি ভাসছে? এমন প্রশ্ন আসতেই পারে, উত্তর হয়ত আমরা নিজেরা নিজেরাই খুঁজবো। যখনি কোন জাতি মুল শ্রোতধারার সাথে চলতে পারে না, তখনই তারা পিছিয়ে পড়ে।
বিগত ১০ বছরে দেশের চেহারাটা বদলে দিয়েছেন। সেই বদলের কিছু আঁচ আমরা যাদের পিছিয়ে পড়া বলি তারাও পেয়েছে।দেশ স্বাধীনের আগে থেকেই উত্তরবঙ্গের আদিবাসিরা আওয়ামী লীগের পক্ষে সব সময় সমর্থন দিয়ে এসেছে। এ জন্যে যে নির্বাচন গুলোতে স্বাধীনতার পক্ষে শক্তি আসতে পারেনি, সেই সময়ে আদিবাসিরা অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তারপরও তারা স্বাধীনতা পক্ষের শক্তির সাথে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে এবং থেকেছেও। বিগত ৪৮ বছরে কি পেয়েছে, কি পায়নি - সেটা নিয়ে তারা কোন দিন ভাবেনি। এক সময় যেমন বঙ্গবন্ধুকে দেখেছে। আজকেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যার দিকে তাকিয়ে আছে- শুধু প্রত্যাশায় নয়, বিশ্বাস ও আস্থায়।
বিগত ৪৮ বছরে উত্তরবঙ্গের আদিবাসীদের যে উন্নয়ন হওয়ার কথা, তা সত্যিকার অর্থে হয়নি। এই না হওয়ার কারণ যতটুকু না সরকারের তার চেয়ে বেশি আদিবাসীদের রয়েছে। এ কথা যারা আদিবাসীদের নিয়ে কাজ করেন, তারা প্রায়ই বলে থাকেন।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট এঁর হয়ে এমএলএ হয়েছিলেন রাজশাহীর সাগ্রাম মাঝি। এঁর পর আর জাতীয় পর্যায়ে কোন প্রতিনিধি ছিল না। স্থানীয় সরকারেও তেমন কেউ উঠে আসেনি, ফলে এ জাতির উন্নয়নের সঠিক পথ কিছুটা আঁধারেই থেকে গেছে।
একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে অধ্যাপিকা আনঞ্চিয়েতা মারান্ডী ( আনন) বাংলাদেশের আদিবাসীদের প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন। উত্তরবঙ্গের আদিবাসীদের প্রাণের আশা এবার তাদের মধ্য থেকে একজন সাংসদ হবেন। এ জন্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে তারা আকুল প্রার্থনা করছেন।
অধ্যাপিকা আনঞ্চিয়েতা মারান্ডী ( আনন) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
স্থায়ী ঠিকানা: গ্রামঃ জগৎনগর, ডাকঘরঃ জগদল, উপজেলাঃ ধামইরহাট, জেলাঃ নওগাঁ।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৬৯৬১২১৭, ই-মেইল: anonmarandi19@gmail.com, sca.soren@gmail.com
অস্থায়ী ঠিকানা : বাড়ী নং- ১৪৬ (নীচতলা) পূর্ব সবুজনগর, জয়পুরহাট-৫৯০০।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বি.এস.এস (সম্মান), এম.এস.এস (সমাজকর্ম), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী।
রাজনৈতিক সাংগঠনিক অবস্থান : সদস্য, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ, ধামইরহাট উপজেলা শাখা, ধামইরহাট, নওগাঁ।
অতীত সাংগঠনিক কার্যক্রম : সদস্য, ছাত্রলীগ, তাপশী রাবেয়া হল শাখা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, রাজশাহী।
আদিবাসী ছাত্র/ছাত্রী সাংগঠনিক কার্যক্রম : মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা, আদিবাসী স্টুডেন্স এ্যাসোসিয়েশন অব রাজশাহী ইউনিভার্সিটি (ASARU)
সান্তাল (সাঁওতাল) জাতিসত্তার সাংগঠনিক কার্যক্রম : সদস্য, জাতীয় কমিটি, BSB-Bangladesh Santal
পারিবারিক পরিচিতি:
ছোট কাকা ফাদার মার্কুশ মারান্ডীও স্বাধীনতা যুদ্ধে কজ করার জন্য যুদ্ধের সময় ইতালি থেকে দেশে ফিরে দেশে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন।
জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে :
বর্তমানে কি সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে?
হ্যাঁ দেশ আজ উন্নয়নের জোয়ারা ভাসছে। এই শ্রোতধারায় উত্তরবঙ্গের আদিবাসি সমাজ কি ভাসছে? এমন প্রশ্ন আসতেই পারে, উত্তর হয়ত আমরা নিজেরা নিজেরাই খুঁজবো। যখনি কোন জাতি মুল শ্রোতধারার সাথে চলতে পারে না, তখনই তারা পিছিয়ে পড়ে।
বর্তমান মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনা- পরম দয়াশীল, স্নেহময়ী।
বিগত ১০ বছরে দেশের চেহারাটা বদলে দিয়েছেন। সেই বদলের কিছু আঁচ আমরা যাদের পিছিয়ে পড়া বলি তারাও পেয়েছে।দেশ স্বাধীনের আগে থেকেই উত্তরবঙ্গের আদিবাসিরা আওয়ামী লীগের পক্ষে সব সময় সমর্থন দিয়ে এসেছে। এ জন্যে যে নির্বাচন গুলোতে স্বাধীনতার পক্ষে শক্তি আসতে পারেনি, সেই সময়ে আদিবাসিরা অনেক নির্যাতনের শিকার হয়েছে। তারপরও তারা স্বাধীনতা পক্ষের শক্তির সাথে থাকার আপ্রাণ চেষ্টা করেছে এবং থেকেছেও। বিগত ৪৮ বছরে কি পেয়েছে, কি পায়নি - সেটা নিয়ে তারা কোন দিন ভাবেনি। এক সময় যেমন বঙ্গবন্ধুকে দেখেছে। আজকেও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু কন্যার দিকে তাকিয়ে আছে- শুধু প্রত্যাশায় নয়, বিশ্বাস ও আস্থায়।
বিগত ৪৮ বছরে উত্তরবঙ্গের আদিবাসীদের যে উন্নয়ন হওয়ার কথা, তা সত্যিকার অর্থে হয়নি। এই না হওয়ার কারণ যতটুকু না সরকারের তার চেয়ে বেশি আদিবাসীদের রয়েছে। এ কথা যারা আদিবাসীদের নিয়ে কাজ করেন, তারা প্রায়ই বলে থাকেন।
১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ট এঁর হয়ে এমএলএ হয়েছিলেন রাজশাহীর সাগ্রাম মাঝি। এঁর পর আর জাতীয় পর্যায়ে কোন প্রতিনিধি ছিল না। স্থানীয় সরকারেও তেমন কেউ উঠে আসেনি, ফলে এ জাতির উন্নয়নের সঠিক পথ কিছুটা আঁধারেই থেকে গেছে।
একাদশ জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনে অধ্যাপিকা আনঞ্চিয়েতা মারান্ডী ( আনন) বাংলাদেশের আদিবাসীদের প্রাণের সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র কিনেছেন। উত্তরবঙ্গের আদিবাসীদের প্রাণের আশা এবার তাদের মধ্য থেকে একজন সাংসদ হবেন। এ জন্যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার কাছে তারা আকুল প্রার্থনা করছেন।
অধ্যাপিকা আনঞ্চিয়েতা মারান্ডী ( আনন) এর সংক্ষিপ্ত জীবনী
জীবন বৃত্তান্ত
আননচিয়েতা মারান্ডী (আনন)
সদস্য, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ
ধামইরহাট উপজেলা শাখা
উপজেলা ও থানাঃ ধামইরহাট, জেলাঃ নওগাঁ।
এবং
সহকারী অধ্যাপক, সমাজ কল্যাণ বিভাগ, জগদল আদিবাসী স্কুল ও কলেজ,
(কলেজ শাখা)
ধামইরহাট, নওগাঁ।
মোবাইল নম্বর: ০১৭১৬৯৬১২১৭, ই-মেইল: anonmarandi19@gmail.com, sca.soren@gmail.com
অস্থায়ী ঠিকানা : বাড়ী নং- ১৪৬ (নীচতলা) পূর্ব সবুজনগর, জয়পুরহাট-৫৯০০।
শিক্ষাগত যোগ্যতা: বি.এস.এস (সম্মান), এম.এস.এস (সমাজকর্ম), রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী।
রাজনৈতিক সাংগঠনিক অবস্থান : সদস্য, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামীলীগ, ধামইরহাট উপজেলা শাখা, ধামইরহাট, নওগাঁ।
অতীত সাংগঠনিক কার্যক্রম : সদস্য, ছাত্রলীগ, তাপশী রাবেয়া হল শাখা, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, রাজশাহী।
আদিবাসী ছাত্র/ছাত্রী সাংগঠনিক কার্যক্রম : মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা, আদিবাসী স্টুডেন্স এ্যাসোসিয়েশন অব রাজশাহী ইউনিভার্সিটি (ASARU)
সান্তাল (সাঁওতাল) জাতিসত্তার সাংগঠনিক কার্যক্রম : সদস্য, জাতীয় কমিটি, BSB-Bangladesh Santal
Baisi (Bangladesh Santal
Council).
পারিবারিক পরিচিতি:
পিতা: মৃত: লরেন্স মার্ডী (আই.এ), প্রধান শিক্ষক, সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়, ধামইরহাট, নওগাঁ। মরহুম পিতা: ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় প্রথম দিকে এলাকায় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক। ভারতের পশ্চিম বঙ্গের পশ্চিম দিনাজপুরের গঙ্গারামপুর শিববাড়ীর স্মরণার্থী শিবিরে তাদের সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। সঙ্গে সঙ্গে জয়বাংলা উচ্চ বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করেন। তিনি উপজেলা আওয়ামীলীগের একনিষ্ঠ কর্মী ছিলেন। জৈঠা: শহীদ ফাদার লুকাশ মারান্ডী ঠাকুরগাঁও জেলার রুহিয়া ক্যাথলিক মিশনে কর্মরত অবস্থায় মুক্তিযুদ্ধের সংগঠক ছিলেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের খাদ্য সরবরাহ, চিকিৎসার ব্যবস্থাসহ প্রয়োজনীয় সেবা করতেন। দেশ স্বাধীনের জন্য যুবকদের যুদ্ধে যেতে উৎসাহিত করতেন। এই তথ্য রাজাকার আলবদররা পাকিস্তানী সেনাবাহিনীদের জানালে বরবর হানাদাররা ২৬ এপ্রিল ১৯৭১ সালে হত্যা করেন। তিনি শহীদ হন। মুক্তিযুদ্ধকালীন সময়ে তাঁর গৌরব গাথা কার্যক্রম সরকারী পাঠ্যপুস্তক পড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনি ভারতে ও ইতালিতে পড়ালেখা করেছেন।
ছোট কাকা ফাদার মার্কুশ মারান্ডীও স্বাধীনতা যুদ্ধে কজ করার জন্য যুদ্ধের সময় ইতালি থেকে দেশে ফিরে দেশে স্বাধীনতার জন্য কাজ করেছেন।
জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যে :
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন