বন্দি ফ্রেমে স্মৃতির হাতছানি ( পর্ব - 6)- সাসু’র অভিভাবক প্রয়োজন
চরম উত্তেজনায় সময় কাটছিল । ঢাকায় একটি সান্তাল ছাত্র সংগঠন হবে। যা সারা বাংলাদেশের সান্তাল ছাত্র/ছাত্রীদেরকে দিক নির্দেশনা দেবে। দেবে সময়াচিত পরামর্শ। জীবনের ধাবন ক্ষেত্রে সান্তাল ছাত্র/ছাত্রীরা পাবে অকুন্ঠিত সহযোগিতা। ঢাকায় যে সমস্ত সান্তাল ছাত্র/ছাত্রীরা বাসস্থানের অভাবে, সঠিক নির্দেশনার অভাবে- দিক বেদিক ছুটাছুটি করছে, তারা পাবে সহযোগিতা। ধীরে ধীরে সাসুর এই মহতী কাজকে ছড়িয়ে দেওয়া হবে, বাংলাদেশের সর্বত্র। সান্তাল সমা,জ সাসু’র কাছ থেকে উপকৃত হবে।
কোন কোন বিষয়গুলোতে সমাজকে তারা দিকনির্দেশনা দিবে এই বিষয়ে একটি খসড়া নীতিমালাও তৈরী হয়।
প্রধান বিষয়গুলো নিম্ন রুপ:
ক) ছাত্র/ছাত্রীদের বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সহায়তা প্রদান করা।
খ) তাদের আবাসন ব্যবস্থার দিকে নজর রাখা।
গ) গরীব মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের আর্থিক সহযোগিতার জন্য প্রচেষ্টা করা।
ঘ) সমাজের উপর কোন অন্যায় অত্যাচার হলে প্রতিবাদ করা এবং সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোসহ আরো বেশ কিছু প্রারম্ভিক প্রস্তাবনা ছিল।
ঢাকায় ছাত্র সংগঠন করার প্রারম্ভিভ প্রস্তাবনা ছিল বর্তমান বাংলাদিশোম সান্তাল বাইসি’র শ্রদ্ধেয় চেয়ারপারশন মানতান এসসি আলবার্ট সরেন-এর https://www.facebook.com/SCASOREN । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি চত্ত্বরে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে একটি মিটিং হয়। সেই মিটিং এ সংগঠন গঠন করার একটি প্রস্তাবনা করা হয়। কিন্তু সেখানে কোন কমিটি তৈরী করা হয়নি।
তারপর ডেনিস মারান্ডী https://www.facebook.com/danis.marandy এবং লিটন সরেনসহ 5জন বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠনের জন্য প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে ডেনিস মারান্ডীকে আহবায়ক কমিটির সভাপতি করে আবারো একটি নির্বাচন উত্তর শক্তিশালী আহবায়ক কমিটি গঠিত হয়।
পরবর্তীতে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের পর সংগঠনটির জন্য একটি সংবিধান তৈরীর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সংবিধান তৈরীর জন্য আমার উপর ভার ন্যাস্ত করা হয়। আমি ডেনিস দা, যোষেফ দাকে নিয়ে একটি সংবিধান দাড় করায়। যা সেই সময় সমাদৃত হয়। অতি অল্প সময়ে একটি পূর্ণা ঙ্গ সংবিধান তৈরী, সত্যিই আমাদের কাজের গতি এবং আন্তরিকতা প্রকাশ পেয়েছিল।
1993 সাল থেকে 2013 প্রায় 20 বছর সাসুর পদচারণা। কিন্তু এই 20 বছরে অনেক চরাই উতরাই অতিক্রম করতে হয়েছে সাসুকে। শেষ প্রান্তে এসে সাসু যেন খেই হারিয়ে ফেলেছে। মাঝি বিহীন নৌকার মত আজ শুধু দুলছে। তাই এখন যা খুবই প্রয়োজন----
সাসু’র অভিভাবকত্ব:
ক) অভিভাবকবিহীন একটি পরিবার আসলে টাল-মাটাল। সময়ের স্রোতে এখন পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়েছে। পরিবর্তিত হয়েছে প্রায় সবকিছু। তাই এখন সময় এসেছে সাসু’র মহৎ উদ্দেশ্য কে লালন করার। আর তা লালন করতে হলে প্রয়োজন, সাসুকে নির্জীব অবস্থা থেকে সজীব অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা।
খ) বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ছাত্র সংগঠনের অভিভাবক সংগঠন রয়েছে। যার জন্য ছাত্র সংগঠনগুলো কাজ করতে পারছে।
কারা সাসু’র অভিভাবক হতে পারে?
জাতীয় পর্যায়ের সান্তাল সংগঠন/সংগঠন গুলো।
উপদেষ্টা পরিষদ:
একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ প্রয়োজন।
কারা এই উপদেষ্টা পরিষদের থাকতে পারে?
সাসুর প্রাক্তন সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক/ প্রাক্তন কমিটির বিভিন্ন সদস্যরা। সমাজের বিভিন্ন নেতা বা বর্তমানে পারগানা বাইসি।
উপদেষ্টা পরিষদ কি করবে?
বর্তমান সাসু’র কেন্দ্রিয় কমিটিকে বিভিন্ন পরামর্শ এবং দিক নিদের্শনা প্রদান করবে।
অভিভাবক সংগঠন কি করবে?
1) উপদেষ্টাদের মাধ্যমে তারা সাসুকে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিতে পারে।
2) জাতীয় কোন ইস্যুতে তারা একটি দায়িত্ব নিয়ে বা পরিকল্পনা করে সাসুর মাধ্যমে তা সম্পাদন করতে পারে। যেহেতু ছাত্র অবস্থায় একজন ছাত্রের শিক্ষার জন্য বিভিন্ন বিষয়ের সাথে জড়িত হওয়া প্রায় তার জ্ঞান ভান্ডারকে প্রসারিত করে, তাই এই রকম বিষয়গুলোতে সম্পৃক্ত হওয়া সেই ছাত্ররই জ্ঞানের পরিধিকে আরো বাড়িয়ে দেবে।
3) সাসু’র বিভিন্ন কার্যবলি দেখভাল করা।
4) সাসুকে গ্রাম পর্যায়ে প্রসারিত করার ক্ষেত্রে তারা উদ্যোগী ভুমিকা পালন করতে পারে।
5) বাংলাদেশে সান্তালদের সংগঠন পরিচালনা করার বড় একটি সমস্যা হচ্ছে, ডোনার সমস্যা বা আর্থিক সমস্যা, এই সমস্যায় তারা একটি ভাল ভুমিকা পালন করতে পারে।
সময় এসেছে আমাদের ভাবার। সময় এসেছে আমাদেরকে আরো সুসংগঠিত করার। তাই আমাদের মধ্যে যে ক্ষুদ্র স্বার্থ গুলো রয়েছে, সেই গুলোকে পরিত্যাগ করে আমাদের এগিয়ে আসা দরকার। অত্যন্ত আমাদের সবার জন্য, আমাদের সমাজের জন্য ।
আজ বাংলাদেশের সান্তালরা বড়ই নিগৃত। নেই তাদের কোন অধিকার। যেখানে সেখানে সান্তালরা হচ্ছে হয়রানির শিকার, হামলা-মামলায় তারা জর্জরিত। এ মুর্হুতে তাদের আরো সুসংগঠিত হওয়ার অতীব প্রয়োজন এবং এটা সময়ের দাবী ।
আমরা নিশ্চয় অনুভব করছি। তাই সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। সময় ক্ষেপন নয়, বরং এখনি।
ফিরে দেখা:
সাসু’র নির্বাচিত কমিটি- যে কমিটির সময় সাসু ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সাসুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, শহর থেকে গ্রাম পর্য ন্ত। বড় বড় দুটি জাতীয় সম্মেলন করে এই কমিটি সাফল্য দেখিয়েছিল।
সভাপতি:
ইফ্রাইম সরেন
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়ট এবং আইটি বিশেষজ্ঞ ।
বর্তমানে একটি আবাসন সুসজ্জিত করণ কোম্পানীতে ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
https://www.facebook.com/efraim.soren?fref=ts
সাধারন সম্পাদক:
ডেনিস মারান্ডী
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গনযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সাফল্যের সাথে অর্নাস মাস্টার্স সম্পন্ন করা, অত্যন্ত মেধাবী। বর্তমানে একটি এনজিওতে আঞ্চলিক প্রধান হিসেবে কাজ করছেন।
https://www.facebook.com/danis.marandy
সহসভাপতি:
আমোষ মুর্মু
বর্তমান বায়োগ্রাফি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী সাহিত্যে অনার্স মাষ্টার্স
সম্পন্ন করা। বর্তমানে একটি এনজিও তে চাকুরী করছেন।
https://www.facebook.com/amosh.murmu.7?fref=ts
সহসাধারন সম্পাদক:
প্রণয় রিচার্ড বেশরা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়ন অবস্থায় ব্যবসায় নিয়োজিত হন। একজন ব্যবসায়িক।
সাংগাঠনিক সম্পাদক:
মুক্ত গ্রেগরী বেশরা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করা। বর্তমানে একটি এনজিওতে চাকুরীরত।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক এবং প্রথম সান্দেস পত্রিকার সম্পাদক
সুনীল ডগলাস হেমরম
বর্তমান বায়োগ্রাফি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান এ অনার্স মাস্টার্স করা। বর্তমানে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় চাকুরীরত।
কার্যকরী সদস্য:
ফিলিপ মূর্মূ
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করে বর্তমানে একটি এনজিও’র পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন।
https://www.facebook.com/philip.murmu.7?fref=ts
কার্যকরী সদস্য:
যোষেফ হাঁসদা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করা। বর্তমানে ইতালীতে অবস্থান করছেন। https://www.facebook.com/photo.php?fbid=418572764312&set=a.456630434312.222894.647984312&type= 1&theater
কার্যকরী সদস্য:
মার্শেল হাসঁদা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।
ক্যাশিয়ার:
নেলশন সরেন
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাউন্টিং এ অর্নাস মাস্টার্স করা। বর্তমানে একটি এনজিওতে কর্মরত।
https://www.facebook.com/photo.php fbid=274924649264844&set= a.274922365931739.63258.100002419343552&type=1&theater
মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
মুন্নি হেমরম
সাস’র নির্বাচিত প্রথম কমিটি |
প্রধান বিষয়গুলো নিম্ন রুপ:
ক) ছাত্র/ছাত্রীদের বিভিন্ন কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সহায়তা প্রদান করা।
খ) তাদের আবাসন ব্যবস্থার দিকে নজর রাখা।
গ) গরীব মেধাবী ছাত্র/ছাত্রীদের আর্থিক সহযোগিতার জন্য প্রচেষ্টা করা।
ঘ) সমাজের উপর কোন অন্যায় অত্যাচার হলে প্রতিবাদ করা এবং সেই অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোসহ আরো বেশ কিছু প্রারম্ভিক প্রস্তাবনা ছিল।
ঢাকায় ছাত্র সংগঠন করার প্রারম্ভিভ প্রস্তাবনা ছিল বর্তমান বাংলাদিশোম সান্তাল বাইসি’র শ্রদ্ধেয় চেয়ারপারশন মানতান এসসি আলবার্ট সরেন-এর https://www.facebook.com/SCASOREN । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি চত্ত্বরে প্রথম পদক্ষেপ হিসেবে একটি মিটিং হয়। সেই মিটিং এ সংগঠন গঠন করার একটি প্রস্তাবনা করা হয়। কিন্তু সেখানে কোন কমিটি তৈরী করা হয়নি।
তারপর ডেনিস মারান্ডী https://www.facebook.com/danis.marandy এবং লিটন সরেনসহ 5জন বিশিষ্ট একটি আহবায়ক কমিটি গঠনের জন্য প্রস্তুতি কমিটি গঠন করা হয়। পরবর্তীতে ডেনিস মারান্ডীকে আহবায়ক কমিটির সভাপতি করে আবারো একটি নির্বাচন উত্তর শক্তিশালী আহবায়ক কমিটি গঠিত হয়।
পরবর্তীতে নির্বাচনের মাধ্যমে একটি পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করা হয়। কমিটি গঠনের পর সংগঠনটির জন্য একটি সংবিধান তৈরীর প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। সংবিধান তৈরীর জন্য আমার উপর ভার ন্যাস্ত করা হয়। আমি ডেনিস দা, যোষেফ দাকে নিয়ে একটি সংবিধান দাড় করায়। যা সেই সময় সমাদৃত হয়। অতি অল্প সময়ে একটি পূর্ণা ঙ্গ সংবিধান তৈরী, সত্যিই আমাদের কাজের গতি এবং আন্তরিকতা প্রকাশ পেয়েছিল।
1993 সাল থেকে 2013 প্রায় 20 বছর সাসুর পদচারণা। কিন্তু এই 20 বছরে অনেক চরাই উতরাই অতিক্রম করতে হয়েছে সাসুকে। শেষ প্রান্তে এসে সাসু যেন খেই হারিয়ে ফেলেছে। মাঝি বিহীন নৌকার মত আজ শুধু দুলছে। তাই এখন যা খুবই প্রয়োজন----
সাসু’র অভিভাবকত্ব:
ক) অভিভাবকবিহীন একটি পরিবার আসলে টাল-মাটাল। সময়ের স্রোতে এখন পরিস্থিতি পরিবর্তিত হয়েছে। পরিবর্তিত হয়েছে প্রায় সবকিছু। তাই এখন সময় এসেছে সাসু’র মহৎ উদ্দেশ্য কে লালন করার। আর তা লালন করতে হলে প্রয়োজন, সাসুকে নির্জীব অবস্থা থেকে সজীব অবস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা।
খ) বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি ছাত্র সংগঠনের অভিভাবক সংগঠন রয়েছে। যার জন্য ছাত্র সংগঠনগুলো কাজ করতে পারছে।
কারা সাসু’র অভিভাবক হতে পারে?
জাতীয় পর্যায়ের সান্তাল সংগঠন/সংগঠন গুলো।
উপদেষ্টা পরিষদ:
একটি শক্তিশালী উপদেষ্টা পরিষদ প্রয়োজন।
কারা এই উপদেষ্টা পরিষদের থাকতে পারে?
সাসুর প্রাক্তন সভাপতি/ সাধারণ সম্পাদক/ প্রাক্তন কমিটির বিভিন্ন সদস্যরা। সমাজের বিভিন্ন নেতা বা বর্তমানে পারগানা বাইসি।
উপদেষ্টা পরিষদ কি করবে?
বর্তমান সাসু’র কেন্দ্রিয় কমিটিকে বিভিন্ন পরামর্শ এবং দিক নিদের্শনা প্রদান করবে।
অভিভাবক সংগঠন কি করবে?
1) উপদেষ্টাদের মাধ্যমে তারা সাসুকে বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দিতে পারে।
2) জাতীয় কোন ইস্যুতে তারা একটি দায়িত্ব নিয়ে বা পরিকল্পনা করে সাসুর মাধ্যমে তা সম্পাদন করতে পারে। যেহেতু ছাত্র অবস্থায় একজন ছাত্রের শিক্ষার জন্য বিভিন্ন বিষয়ের সাথে জড়িত হওয়া প্রায় তার জ্ঞান ভান্ডারকে প্রসারিত করে, তাই এই রকম বিষয়গুলোতে সম্পৃক্ত হওয়া সেই ছাত্ররই জ্ঞানের পরিধিকে আরো বাড়িয়ে দেবে।
3) সাসু’র বিভিন্ন কার্যবলি দেখভাল করা।
4) সাসুকে গ্রাম পর্যায়ে প্রসারিত করার ক্ষেত্রে তারা উদ্যোগী ভুমিকা পালন করতে পারে।
5) বাংলাদেশে সান্তালদের সংগঠন পরিচালনা করার বড় একটি সমস্যা হচ্ছে, ডোনার সমস্যা বা আর্থিক সমস্যা, এই সমস্যায় তারা একটি ভাল ভুমিকা পালন করতে পারে।
সময় এসেছে আমাদের ভাবার। সময় এসেছে আমাদেরকে আরো সুসংগঠিত করার। তাই আমাদের মধ্যে যে ক্ষুদ্র স্বার্থ গুলো রয়েছে, সেই গুলোকে পরিত্যাগ করে আমাদের এগিয়ে আসা দরকার। অত্যন্ত আমাদের সবার জন্য, আমাদের সমাজের জন্য ।
আজ বাংলাদেশের সান্তালরা বড়ই নিগৃত। নেই তাদের কোন অধিকার। যেখানে সেখানে সান্তালরা হচ্ছে হয়রানির শিকার, হামলা-মামলায় তারা জর্জরিত। এ মুর্হুতে তাদের আরো সুসংগঠিত হওয়ার অতীব প্রয়োজন এবং এটা সময়ের দাবী ।
আমরা নিশ্চয় অনুভব করছি। তাই সবাইকে এগিয়ে আসা দরকার। সময় ক্ষেপন নয়, বরং এখনি।
ফিরে দেখা:
সাসু’র নির্বাচিত কমিটি- যে কমিটির সময় সাসু ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল। সাসুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল, শহর থেকে গ্রাম পর্য ন্ত। বড় বড় দুটি জাতীয় সম্মেলন করে এই কমিটি সাফল্য দেখিয়েছিল।
সভাপতি:
ইফ্রাইম সরেন
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়ট এবং আইটি বিশেষজ্ঞ ।
বর্তমানে একটি আবাসন সুসজ্জিত করণ কোম্পানীতে ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত।
https://www.facebook.com/efraim.soren?fref=ts
সাধারন সম্পাদক:
ডেনিস মারান্ডী
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গনযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ থেকে সাফল্যের সাথে অর্নাস মাস্টার্স সম্পন্ন করা, অত্যন্ত মেধাবী। বর্তমানে একটি এনজিওতে আঞ্চলিক প্রধান হিসেবে কাজ করছেন।
https://www.facebook.com/danis.marandy
সহসভাপতি:
আমোষ মুর্মু
বর্তমান বায়োগ্রাফি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইংরেজী সাহিত্যে অনার্স মাষ্টার্স
সম্পন্ন করা। বর্তমানে একটি এনজিও তে চাকুরী করছেন।
https://www.facebook.com/amosh.murmu.7?fref=ts
সহসাধারন সম্পাদক:
প্রণয় রিচার্ড বেশরা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদালয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যয়ন অবস্থায় ব্যবসায় নিয়োজিত হন। একজন ব্যবসায়িক।
সাংগাঠনিক সম্পাদক:
মুক্ত গ্রেগরী বেশরা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করা। বর্তমানে একটি এনজিওতে চাকুরীরত।
সাহিত্য ও সংস্কৃতি সম্পাদক এবং প্রথম সান্দেস পত্রিকার সম্পাদক
সুনীল ডগলাস হেমরম
বর্তমান বায়োগ্রাফি: জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পরিসংখ্যান এ অনার্স মাস্টার্স করা। বর্তমানে একটি বিজ্ঞাপনী সংস্থায় চাকুরীরত।
কার্যকরী সদস্য:
ফিলিপ মূর্মূ
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করে বর্তমানে একটি এনজিও’র পরিচালক হিসেবে কর্মরত আছেন।
https://www.facebook.com/philip.murmu.7?fref=ts
কার্যকরী সদস্য:
যোষেফ হাঁসদা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: গ্রাজুয়েট সম্পন্ন করা। বর্তমানে ইতালীতে অবস্থান করছেন। https://www.facebook.com/photo.php?fbid=418572764312&set=a.456630434312.222894.647984312&type= 1&theater
কার্যকরী সদস্য:
মার্শেল হাসঁদা
বর্তমান বায়োগ্রাফি: আমাদের ছেড়ে চলে গেছেন।
ক্যাশিয়ার:
নেলশন সরেন
বর্তমান বায়োগ্রাফি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে একাউন্টিং এ অর্নাস মাস্টার্স করা। বর্তমানে একটি এনজিওতে কর্মরত।
https://www.facebook.com/photo.php fbid=274924649264844&set= a.274922365931739.63258.100002419343552&type=1&theater
মহিলা বিষয়ক সম্পাদক
মুন্নি হেমরম
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন