Ghonokuasha Baskey
২:১৭:০০ PM
কবিতা
বাকরুদ্ধ
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
তাকিয়ে দেখছি পৃথিবীটাকে,
হাজার হাসির ঝলকে,
লুকিয়ে পাথর কষ্ট।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
মনের মনন ঘেষে,
কত স্মৃতির হাতছানি,
মুচকি হাসির আড়ালে,
অসম্ভব রকমের জমাট কান্না।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
পরিবারের চোখের সামনে,
আমি এখনো অসহায়,
সান্তনার ডালা ঢেলে,
দিতে পারিনি অমৃতসার।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
সান্তনার পেয়ালায় এত জল,
আবার এত কান্নার দাগ,
কত মুছিয়ে দিয়েছি নিজ হাতে,
কিন্তু আজ তাও পারি না,
- এ কান্নার দাগ মুছাতে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
জমাট হয়ে আছে হৃদয়ের প্রকোষ্ঠগুলো,
হৃদয়ের অলিগলিতে,
সবখানে কান্নার রোল।
জমাট হয়ে আছে কণ্ঠনালি,
কষ্টের তীব্র বিষবাষ্পে।
আমি িএখনো বাকরুদ্ধ-
বিশ্বাসের তীব্র জাল ছিঁড়ে,
আমি বেরিয়ে আসি বার বার,
বিশ্বাস আমাকে ঢেকে দেয়,
কঠিন আশার অন্তরালে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কিন্তু একদিন, অবশ্যই একদিন,
আবার মিলিত হবো,
আবার দেখা হবে,
আবার কথা হবে,
আবার মুচকি হাসির বিনিময়ে,
হবে কুশলতার বিনিমিয়।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
তারপরও।
একটা নতুন পৃথিবীর স্বপ্নে,
একটা নতুন জগতের আশায়,
এখনো বুক বাঁধি,
মৃতেরা অবার জীবিত হবে,
আবার মিলব প্রিয়জনদের সান্নিধ্যে।
আমি িএখনো বাকরুদ্ধ-
এরপরও।
যুগে যুগে বিশ্বাসের বিশ্বাসে,
যুগে যুগে ভবিষ্যদ্বানীর আড়ালে,
কত চোখের জল শুকিয়ে যায়,
কত দূঃখ কষ্টের নদী হারায়,
শুধুমাত্র বাঁচার তাগিদে,
বিশ্বাস দেয় জীবন।
আর আমরা বাঁচি তাতে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কবর তুমি ক্ষণিক,
একদিন থাকবে না তোমার,
কোন স্মৃতি চিহ্ন।
মৃত্যু তুমি ক্ষণিক,
তোমার অবসান অবশ্যম্ভাবী,
মৃত্যু নামক এই শক্রর শেষ সময়ে,
অনন্তজীবনের প্রবেশ পথের কিছু সময় আগে,
মৃত্যু তুমি দাও যন্ত্রনা,
যত পার কষ্টের দাগ দাও বসিয়ে,
যত পার চোখের জল দাও ঝরিয়ে,
যত পার, যতটা সাধ্য তোমার,
কিন্তু তুমি পরাজিত।
তুমি পরাজিত।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কিন্তু।
বিশ্বাস আমাকে হাসতে শেখায়,
কান্না ভুলে আনন্দের জোয়ারে ভাসতে শেখায়,
কারণ।
1914,
দানিয়েলের ভবিষ্যদ্বাণী,
প্রকাশিত বাক্যের নিশ্চয়তা,
পিতরের গ্যারান্টি,
যিশাইয়ের সম্পূর্ণ ব্যবস্থা,
বাক্যের প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতায়,
হাজার হাজার নিশ্চয়তা।
না, না।
আমি আর চোখের জল ফেলবো না,
আমি আর কাঁদবো না।
আমি আগামিকে দেখেছি,
আগামি চিনেছি,
সত্যের বাক্যের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
এখন । শুধু অপেক্ষা।
অপেক্ষা।
সময়ের।
নিরুপিত সময়ের।
তারপর।
বাকরুদ্ধতার ছুটি।
ছুটি চোখের জলের।
ছুটি প্রথম বিষয় সকলের।
তাকিয়ে দেখছি পৃথিবীটাকে,
হাজার হাসির ঝলকে,
লুকিয়ে পাথর কষ্ট।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
মনের মনন ঘেষে,
কত স্মৃতির হাতছানি,
মুচকি হাসির আড়ালে,
অসম্ভব রকমের জমাট কান্না।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
পরিবারের চোখের সামনে,
আমি এখনো অসহায়,
সান্তনার ডালা ঢেলে,
দিতে পারিনি অমৃতসার।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
সান্তনার পেয়ালায় এত জল,
আবার এত কান্নার দাগ,
কত মুছিয়ে দিয়েছি নিজ হাতে,
কিন্তু আজ তাও পারি না,
- এ কান্নার দাগ মুছাতে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
জমাট হয়ে আছে হৃদয়ের প্রকোষ্ঠগুলো,
হৃদয়ের অলিগলিতে,
সবখানে কান্নার রোল।
জমাট হয়ে আছে কণ্ঠনালি,
কষ্টের তীব্র বিষবাষ্পে।
আমি িএখনো বাকরুদ্ধ-
বিশ্বাসের তীব্র জাল ছিঁড়ে,
আমি বেরিয়ে আসি বার বার,
বিশ্বাস আমাকে ঢেকে দেয়,
কঠিন আশার অন্তরালে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কিন্তু একদিন, অবশ্যই একদিন,
আবার মিলিত হবো,
আবার দেখা হবে,
আবার কথা হবে,
আবার মুচকি হাসির বিনিময়ে,
হবে কুশলতার বিনিমিয়।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
তারপরও।
একটা নতুন পৃথিবীর স্বপ্নে,
একটা নতুন জগতের আশায়,
এখনো বুক বাঁধি,
মৃতেরা অবার জীবিত হবে,
আবার মিলব প্রিয়জনদের সান্নিধ্যে।
আমি িএখনো বাকরুদ্ধ-
এরপরও।
যুগে যুগে বিশ্বাসের বিশ্বাসে,
যুগে যুগে ভবিষ্যদ্বানীর আড়ালে,
কত চোখের জল শুকিয়ে যায়,
কত দূঃখ কষ্টের নদী হারায়,
শুধুমাত্র বাঁচার তাগিদে,
বিশ্বাস দেয় জীবন।
আর আমরা বাঁচি তাতে।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কবর তুমি ক্ষণিক,
একদিন থাকবে না তোমার,
কোন স্মৃতি চিহ্ন।
মৃত্যু তুমি ক্ষণিক,
তোমার অবসান অবশ্যম্ভাবী,
মৃত্যু নামক এই শক্রর শেষ সময়ে,
অনন্তজীবনের প্রবেশ পথের কিছু সময় আগে,
মৃত্যু তুমি দাও যন্ত্রনা,
যত পার কষ্টের দাগ দাও বসিয়ে,
যত পার চোখের জল দাও ঝরিয়ে,
যত পার, যতটা সাধ্য তোমার,
কিন্তু তুমি পরাজিত।
তুমি পরাজিত।
আমি এখনো বাকরুদ্ধ-
কিন্তু।
বিশ্বাস আমাকে হাসতে শেখায়,
কান্না ভুলে আনন্দের জোয়ারে ভাসতে শেখায়,
কারণ।
1914,
দানিয়েলের ভবিষ্যদ্বাণী,
প্রকাশিত বাক্যের নিশ্চয়তা,
পিতরের গ্যারান্টি,
যিশাইয়ের সম্পূর্ণ ব্যবস্থা,
বাক্যের প্রথম পাতা থেকে শেষ পাতায়,
হাজার হাজার নিশ্চয়তা।
না, না।
আমি আর চোখের জল ফেলবো না,
আমি আর কাঁদবো না।
আমি আগামিকে দেখেছি,
আগামি চিনেছি,
সত্যের বাক্যের রন্ধ্রে রন্ধ্রে।
এখন । শুধু অপেক্ষা।
অপেক্ষা।
সময়ের।
নিরুপিত সময়ের।
তারপর।
বাকরুদ্ধতার ছুটি।
ছুটি চোখের জলের।
ছুটি প্রথম বিষয় সকলের।