শনিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০১২

৫:৪৫:০০ PM

বদলে যাওয়া

দুর নীলিমায় যখন পাখি উড়ে,
তাকে চেনা যায়।
লতায় লতায় যখন ভরে উঠে আঙিনা,
পাতাগুলো বলে দেয়, ফুল ফুটবে।
সদ্য ষোড়শী হয়ে উঠা,
কোন অপস্বরীকে,
বোঝা যায়?

ডানায় ডানায় বাতাসে ভেসে চলা,
দুর নীলিমায় ওরা,
ওদেরও একটা গন্তব্য থাকে,
ফোটা ফুলও সৌরভ দিয়ে থাকে।
একুশে পাড়ি দেয়া,
যৌবন ভেলার গন্তব্য কোখায়?
তা কি কেউ জানে?


গাছে গাছে ডালে ডালে,
যে পাখিটার বসবাস,
তাকে কি বাশায় আটকে রাখা যায়?
রঙ বদলানো ঋতুর সাথে,
বদলানোই যার শখ,
তাকে কি এক রঙে রঙিন করা যায়?


রঙিন সুতায় রঙিন করে,
আকঁ না যত কল্পনা,
সময়ের স্রোতে,
ধুসর বালি এসে,
ঢেকে দেবে মনের দরজা।


তখন তুমি অন্ধকারে,
অন্ধকার তোমার মন,
রাত্রির সাথে তোমার সহবাস,
রাত্রিতেই স্খলন।

সোমবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০১২

১:৪১:০০ PM

এক শিশির বিন্দু

ছোট্ট পাতার ওপরে বসে আছে
ছোট্ট শিশির বিন্দুকে দেখেছ
কত নিষ্পাপ,
কত আদরনীয়।

আকাশের সুর্য তাকে শুকিয়ে দেয়,
বাতাস তাকে ছিন্নভিন্ন করে দেয়।

আমিও ঠিক তোমার জীবনের ওপর,
ছিলাম এক শিশির বিন্দু,
তোমাকে সতেজ রাখতাম,
তোমাকে আন্দোলিত করতাম।

তোমার আকাশে সুর্যের মত অন্য কিছু
এসে ভর করে,
বাতাসের মত তোমাকে আমার কাছ থেকে
ছিন্নভিন্ন করে দেয়।

(উৎসর্গঃ আমার প্রিয় বন্ধুকে... হ্যাঁ তোকেই নিয়ে)

About

Ghonokuasha Baskey is a Santal writer of Bangladesh. He has started writing since 1985.